কিয়ামতের পুর্বে যারা জান্নাতে প্রবেশ করেছেন
মানুষের ইতিহাসের প্রথম পর্যায়ে আদি পিতা আদম (আঃ) ও মাতা হাওয়াকে জান্নাতেই রাখা হয়েছিল। মহান আল্লাহ বলেন, وَقُلْنَا يَا آدَمُ […]
মানুষের ইতিহাসের প্রথম পর্যায়ে আদি পিতা আদম (আঃ) ও মাতা হাওয়াকে জান্নাতেই রাখা হয়েছিল। মহান আল্লাহ বলেন, وَقُلْنَا يَا آدَمُ […]
যে গোনাহগার মু’মিনরা তওবা না করেই মারা যাবে এবং আল্লাহর ক্ষমা থেকে বঞ্চিত হবে, আল্লাহর ইচ্ছায় তারা জাহান্নামে নির্ধারিত সময়
যেহেতু গরীবদের হিসাব কম; তাদের যাকাত নেই, হজ্জ নেই, মালের কোন হিসাব-নিকাশ নেই, তাই তারা নির্ঝঞ্জটে ধনীদের আগে আগেই জান্নাতে
সর্বপ্রথম একটি দল জান্নাতে প্রবেশ করবে। তাদের চেহারা হবে পূর্ণিমার চাঁদের মত উজ্জ্বল। যে দলের ঈমান হবে সর্বোচ্চ শিখরে, তাক্বওয়া
জান্নাতে সর্বপ্রথম যিনি প্রবেশাধিকার লাভ করবেন, তিনি হলেন সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী মুহাম্মাদ (সাঃ)। আর উম্মতসমূহের মধ্যে সর্বপ্রথম জান্নাতে প্রবেশ
বিচার দিনে মুমিনরা মাত্র যোহর থেকে আসরের সময়কাল অবধি অপেক্ষা করবে। অতঃপর তাদেরকে জান্নাতে প্রবেশাধিকার দেওয়া হবে। সে কি আনন্দের
আহলে সুন্নাহ অল-জামাআতের আক্বীদা এই যে, মহান সৃষ্টিকর্তা জান্নাত-জাহান্নাম আগেই সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তার বাসিন্দা সৃষ্টি করেছেন। অর্থাৎ, জান্নাত-জাহান্নাম বর্তমানে
জাহান্নাম থেকে বাঁচার উপায় ইসলাম গ্রহণের সাথে ঈমান ও নেক আমল। ফরয পালন, পাপ বর্জন, তাক্বওয়া অর্জন ও দুআ। মহান
আল-মাজীদ (মহিমান্বিত, সম্মানিত)[1] যার রয়েছে মহা সম্মান ও মর্যাদা তিনি আল-মাজীদ। এটি আল্লাহর মহাগুণ। তাঁর সবগুণই মহান। যেমন তিনি আল-আলীম
আল-ওয়াদূদ (প্রেমময়, পরম স্নেহশীল)[1]: আল-ওয়াদূদ হলেন ভালোবাসাকারী ও ভালোবাসিত অর্থাৎ প্রেমকারী, প্রেমময় ও প্রেমকৃত।[2] তিনি তাঁর নবী, রাসূল ও তাদের