আল-ওয়াহহাব (দানশীল, স্থাপনাকারী) ইবনুল কাইয়্যিম রহ. বলেছেন, আল্লাহর নামসমূহের মধ্যে অন্যতম হলো, আল-বার (কল্যাণকারী), আল-ওয়াহহাব (দানশীল, স্থাপনাকারী), আল-কারীম (দয়ালু) যিনি সমস্ত […]
আল-কাহহার (মহাপ্রতাবশালী, দমনকারী)[1] আল-কাহহার হলেন যিনি ঊর্ধ্বজগত ও নিম্নজগতের সব কিছুর উপর মহাপ্রতাবশালী ও দমনকারী। তিনি সব মাখলুকের উপর প্রতাভশালী,
আল-গাফূর (মার্জনাকারী, অতীব ক্ষমাশীল), আল-গাফফার (অতি ক্ষমাশীল, পরম ক্ষমাশীল) আল-গাফূর তিনিই যিনি সর্বদা গুনাহ মাফ করেন এবং যারাই তাওবা করেন
আল-মুসাওয়ির আল-খালিক, আল-বারী, আল-মুসাওয়ির হলেন যিনি সমস্ত সৃষ্টিজগত সৃজন করেছেন, তিনি পূর্ব আকৃতি ব্যতীত এগুলোকে সৃষ্টি করেছেন, তাঁর হিকমত অনুসারে তিনি সেগুলোকে
আল-বারী (নির্মাণকারী, পরিকল্পনাকারী, সৃষ্টিকারী) আল-খালিক, আল-বারী, আল-মুসাওয়ির হলেন যিনি সমস্ত সৃষ্টিজগত সৃজন করেছেন, তিনি পূর্ব আকৃতি ব্যতীত এগুলোকে সৃষ্টি করেছেন, তাঁর হিকমত
আল-খালিক (সৃষ্টিকর্তা, সৃষ্টিকারী) আল-খালিক, আল-বারী, আল-মুসাওয়ির হলেন যিনি সমস্ত সৃষ্টিজগত সৃজন করেছেন, তিনি পূর্ব আকৃতি ব্যতীত এগুলোকে সৃষ্টি করেছেন, তাঁর হিকমত
আল-মুতাকাব্বির (সর্বশ্রেষ্ঠ, গৌরবান্বিত, অহংকারী)[1] আল-মুতাকাব্বির হলেন, যিনি তাঁর সর্বশ্রেষ্ঠত্ব, গৌরব ও অহংকারের কারণে যাবতীয় দোষ-ত্রুটি, কমতি ও ভুল-ভ্রান্তি ইত্যাদি থেকে
আল-জাব্বার (মহাপ্রতাপশালী, অতীব মহিমান্বিত)[1] শাইখ আস-সা‘দী রহ. বলেছেন, আল-জাব্বার শব্দের অর্থ সমুচ্চ, মহিমান্বিত। আবার এ শব্দের অর্থ আল-কাহহার তথা মহাপ্রতাবশালী,
আল-আযীয (সর্বাধিক সম্মানিত, মহাসম্মানিত) আল-আযীয (সর্বাধিক সম্মানিত, মহাসম্মানিত), আল-কাবীউ (সর্বশক্তিমান, শক্তিশালী)[1], আল-মাতীন (সুদৃঢ়, সুস্থির)[2], আল-কাদীর (মহা ক্ষমতাধর)[3] এ মহান নামগুলো
আল-মুহাইমিন (রক্ষক, অভিভাবক, প্রতিপালনকারী)[1] আল-মুহাইমিন হলেন, যিনি যাবতীয় ক্ষুদ্রতম বিষয় ও অন্তরের সব কিছু অবগত, তিনি তাঁর ইলমের দ্বারা সব