আখিরাত

জান্নাতে পাখী আছে। সেই পাখীর মাংস জান্নাতীদের খাদ্য হবে। মহান আল্লাহ বলেন, وَلَحْمِ طَيْرٍ مِّمَّا يَشْتَهُونَ অর্থাৎ, (তাদের সেবায় ঘোরাফেরা

পরিবেশ রক্ষা ও সুন্দর করার জন্য গাছ লাগানো একটি উত্তম কাজ। দুনিয়ায় গাছ লাগিয়ে আমরা পরিবেশকে মনোরম করতে পারি। আমরা

জান্নাতের জ্যোতি জান্নাতে থাকবে নিরবচ্ছিন্ন আলো। সেখানে চন্দ্র-সূর্য নেই, রাত-দিন নেই। সূর্যের তাপ নেই। মহান আল্লাহ বলেন, وَأَنَّكَ لَا تَظْمَأُ

জান্নাতের মাটি জান্নাতের মাটি বিভিন্ন ধরনের হবে। কোথাও কস্তুরীর মত সুগন্ধময়। (বুখারী-মুসলিম)। আবার কোথাও জাফরানের মত। (আহমাদ, তিরমিযী, দারেমী)। আবার

জান্নাতের উচ্চ স্থানসমূহ শহীদদের জন্য। সেই শহীদদের জন্য, যারা প্রথম কাতারে থেকে যুদ্ধ করেন। যারা শহীদ হওয়া পর্যন্ত পিছন ফিরে

জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থানের নাম অসীলাহ। যে স্থান সর্বোচ্চ মানুষের প্রাপ্য। আর তিনি হলেন আমাদের নবী মুহাম্মাদ (সাঃ)। তিনি বলেন, “মুআযযিনকে

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “মূসা (আঃ) স্বীয় প্রভুকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘জান্নাতীদের মধ্যে সবচেয়ে নিম্নমানের জান্নাতী কে হবে? আল্লাহ তাআলা উত্তর দিলেন,

জান্নাতের মাঝে বিভিন্ন স্তর আছে, বিভিন্ন শ্রেণী-বিভাগ আছে। সমস্ত জান্নাত সমান নয়, সকল জান্নাতীও সমশ্রেণীর নয়। জান্নাতীরা নিজ নিজ তাক্বওয়া

কেউ কেউ আটটি জান্নাতের নাম উল্লেখ করলেও আসলে সে নামগুলি সকল জান্নাতেরই গুণবাচক নাম। অবশ্য কোন কোন জান্নাতের নাম স্পষ্টতঃ