আবূ যর (রাঃ)-এর ইসলাম গ্রহণ – হাদিসের ঘটনা
আবু জামরাহ (রাঃ) হ’তে বর্ণিত। তিনি বলেন, আব্দুল্লাহ ইবনু আববাস (রাঃ) আমাদেরকে বললেন, আমি কি তোমাদেরকে আবূ যর (রাঃ)-এর ইসলাম […]
আবু জামরাহ (রাঃ) হ’তে বর্ণিত। তিনি বলেন, আব্দুল্লাহ ইবনু আববাস (রাঃ) আমাদেরকে বললেন, আমি কি তোমাদেরকে আবূ যর (রাঃ)-এর ইসলাম […]
আব্দুর রহমান বিন আব্দুল্লাহ বিন কা‘ব বিন মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত, কা‘ব বিন মালিকের পুত্রদের মধ্যে আব্দুল্লাহ তাঁর পিতা কা‘ব
সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব তার পিতা মুসাইয়্যাব (রহঃ) হ’তে বর্ণনা করেন, যখন আবূ ত্বালিব মুমূর্ষু অবস্থায় উপনীত হ’লেন, রাসূল (ছাঃ) তার
আল্লাহ ক্ষমাশীল। তিনি ক্ষমা করাকে পসন্দ করেন। তিনি বান্দাদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘হে আমার বান্দারা! যারা নিজেদের ওপর যুলুম করেছ তোমরা
হিংসা-বিদ্বেষ পরিহার করে সবার সাথে ভ্রাতৃত্বসুলভ সম্পর্ক বজায় রাখার ফযীলত অসামান্য। এ নিন্দনীয় স্বভাব পরিহার করে উদার মানসিকতার অধিকারী হ’তে
বনী ইসরাঈলের মাঝে তিনজন ব্যক্তি ছিল- কুষ্ঠরোগী, টেকো ও অন্ধ। মহান আল্লাহ তাদেরকে পরীক্ষা করতে চাইলেন এবং তাদের নিকট একজন
আবূ হুরায়রা (রাঃ) হ’তে বর্ণিত। তিনি বলেন, মালাকুল মউতকে মূসা (আঃ)-এর নিকট পাঠান হয়েছিল। ফেরেশতা যখন তাঁর নিকট আসলেন, তখন
বাঘ এসে তাদের একজনের ছেলেকে নিয়ে গেল। সঙ্গের একজন মহিলা বলল, ‘তোমার ছেলেটিকেই বাঘে নিয়ে গেছে’। অন্য মহিলাটি বলল, ‘না,
এক বাদশার একটি বাগান ছিল। বাগানটি ছিল অনেক বড় এবং বিভিন্ন স্তর বিশিষ্ট। বাদশাহ একজন লোককে ডাকলেন। তার হাতে একটি
বনী ইসরাঈলের জনৈক ব্যক্তি অপর এক ব্যক্তির নিকট এক হাযার স্বর্ণমুদ্রা কর্য চাইলে কর্যদাতা বলল, কয়েকজন লোক নিয়ে আস, আমি