একটি নছীহতপূর্ণ ঘটনা
একজন পরহেযগার বাদশাহ ছিলেন; যাঁর একজনই মেয়ে সন্তান ছিল। কোনো ছেলে সন্তান ছিল না। তাই পরবর্তী বাদশাহী সোপর্দ করতে হবে […]
একজন পরহেযগার বাদশাহ ছিলেন; যাঁর একজনই মেয়ে সন্তান ছিল। কোনো ছেলে সন্তান ছিল না। তাই পরবর্তী বাদশাহী সোপর্দ করতে হবে […]
খলীফা আল-মানসূর ইমাম আবু হানিফাকে উচ্চ পদমর্যাদা দান করে তাঁকে বশীভূত করতে চাইলেন। তিনি তাঁকে প্রধান বিচারপতির পদে নিযুক্ত করলেন।
বাদশাহ হারুন উর রশীদ (রহঃ) একটি ছেলে ছিলো। তার ১৬ বছর বয়স ছিলো। সে অধিকাংশ সময় দুনিয়ার প্রতি অনাসক্ত ও
ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হজরত উমর রাযিয়াল্লাহু আনহুর শাসনামল। তখন পারস্যের এক প্রদেশের শাসক ছিলো- হরমুজান নামের এক অত্যাচারী রাজা। মুসলমানদের
একটি মুসলিম মেয়েকে খৃষ্টানরা ধরে নিয়ে প্রহার করছিল, আর মেয়েটি আকাশের দিকে চেয়ে বলছিলো, হে আল্লাহ মুসলিম জাহানের খলিফাহ মুতাসিম
এক শিকারী তার তীর ধনুক হাতে নিয়ে প্রস্তুত হয়ে গেল গভীর জঙ্গলে। সতর্কতার সাথে পা টিপে টিপে শিকারী বনের ভেতর
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: সর্বশেষ যে ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে, সে একজন পুরুষ। কখনো সে হাটবে, কখনো উপুড় হয়ে
হযরত আলী (রাঃ) ফজরের নামাজ আদায় করার জন্য মসজিদে গেছেন ৷ এদিকে হযরত ফাতিমা (রাঃ),গায়ে অত্যান্ত জ্বর অবস্থায়৷ ঘরের সমস্ত
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর একজন ছাহাবী ছিলেন, যার নাম ছিল জুলায়বীব (রাঃ)। জুলায়বীব শব্দের অর্থ ‘ক্ষুদ্র পূর্ণতাপ্রাপ্ত’। এই নাম দিয়ে মূলতঃ জুলায়বীবের
আবূ হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত ; রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ” ক্বিয়ামতের দিন যখন আল্লাহ তায়ালার ছায়া ব্যতীত